জলবায়ু উত্তপ্তকারী এল নিনোর আগমন ঘোষণা করেছে বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা (ডব্লিউএমও)। কর্মকর্তারা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, জীবন ও জীবিকা বাঁচাতে চরম আবহাওয়ার জন্য এখনই প্রস্তুতি আবশ্যক।
সর্বশেষ বড় ধরনের এল নিনো ছিল ২০১৬ সালে। ওই বছর বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। মানব সৃষ্ট কার্বন নিঃসরণের মাত্রা বেড়ে যাওয়া নতুন করে এল নিনো সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বজুড়ে ইতিমধ্যে জল ও স্থলের তাপমাত্রা রেকর্ড ভেঙে যাচ্ছে। বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা একে ‘দ্বিগুণ দুর্ভাগ্য’ বলে অভিহিত করেছে।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত এল নিনোর প্রভাব মাঝারি ও শক্তিশালী মাত্রায় থাকার ৯০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে। জুনের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র জুনের শুরুতে পূর্বাভাস দিয়েছিল, বছরের শেষের দিকে শক্তিশালী এবং এমনকি আরও গরম এল নিনোর সম্ভাবনা ৫৬ শতাংশ।
পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। এল নিনো কতটা শক্তিশালী তার ভিত্তিতে বিশ্বজুড়ে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টি কিংবা খরার ঝুঁকি বাড়ে। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক জলবায়ু ঘটনা এবং কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে।
এল নিনো সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণে, দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণে, আফ্রিকার হর্ন এবং মধ্য এশিয়ায় বন্যার মাত্রা বাড়ায়। একই সময় তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খরা পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্য আমেরিকায় দেখা দেয়।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থার মহাসচিব পেটেরি তালাস বলেছেন, ‘এল নিনোর সূচনা তাপমাত্রার রেকর্ড ভঙ্গ করার এবং বিশ্বের অনেক অংশে ও সমুদ্রে আরও তীব্র তাপ সৃষ্টির সম্ভাবনাকে ব্যাপকভাবে বাড়াবে। ডব্লিউএমও-এর ঘোষণা হচ্ছে, সারা বিশ্বের সরকারগুলোর জন্য প্রস্তুতিগুলোকে জোরদারের সংকেত। প্রারম্ভিক সতর্কতা এবং এই প্রধান জলবায়ু ঘটনার সাথে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলোর পূর্বাভাসমূলক পদক্ষেপ জীবন ও জীবিকা বাঁচানোর জন্য অত্যাবশ্যক।’
চরম আবহাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে বললো জলবায়ু সংস্থা
জলবায়ু উত্তপ্তকারী এল নিনোর আগমন ঘোষণা করেছে বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা (ডব্লিউএমও)। কর্মকর্তারা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, জীবন ও জীবিকা বাঁচাতে চরম আবহাওয়ার জন্য এখনই প্রস্তুতি আবশ্যক।
সর্বশেষ বড় ধরনের এল নিনো ছিল ২০১৬ সালে। ওই বছর বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। মানব সৃষ্ট কার্বন নিঃসরণের মাত্রা বেড়ে যাওয়া নতুন করে এল নিনো সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বজুড়ে ইতিমধ্যে জল ও স্থলের তাপমাত্রা রেকর্ড ভেঙে যাচ্ছে। বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা একে ‘দ্বিগুণ দুর্ভাগ্য’ বলে অভিহিত করেছে।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত এল নিনোর প্রভাব মাঝারি ও শক্তিশালী মাত্রায় থাকার ৯০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে। জুনের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র জুনের শুরুতে পূর্বাভাস দিয়েছিল, বছরের শেষের দিকে শক্তিশালী এবং এমনকি আরও গরম এল নিনোর সম্ভাবনা ৫৬ শতাংশ।
পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। এল নিনো কতটা শক্তিশালী তার ভিত্তিতে বিশ্বজুড়ে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টি কিংবা খরার ঝুঁকি বাড়ে। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক জলবায়ু ঘটনা এবং কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে।
এল নিনো সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণে, দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণে, আফ্রিকার হর্ন এবং মধ্য এশিয়ায় বন্যার মাত্রা বাড়ায়। একই সময় তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খরা পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্য আমেরিকায় দেখা দেয়।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থার মহাসচিব পেটেরি তালাস বলেছেন, ‘এল নিনোর সূচনা তাপমাত্রার রেকর্ড ভঙ্গ করার এবং বিশ্বের অনেক অংশে ও সমুদ্রে আরও তীব্র তাপ সৃষ্টির সম্ভাবনাকে ব্যাপকভাবে বাড়াবে। ডব্লিউএমও-এর ঘোষণা হচ্ছে, সারা বিশ্বের সরকারগুলোর জন্য প্রস্তুতিগুলোকে জোরদারের সংকেত। প্রারম্ভিক সতর্কতা এবং এই প্রধান জলবায়ু ঘটনার সাথে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলোর পূর্বাভাসমূলক পদক্ষেপ জীবন ও জীবিকা বাঁচানোর জন্য অত্যাবশ্যক।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল: ০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: January 15, 2025, 2:05 am