কাতার ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহ থেকে শুরু করে মে মাস পর্যন্ত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করতে যাচ্ছে।
জানা যায়, মাসব্যাপী এই মহড়ায় অন্তত ৯০ হাজার সেনা অংশ নেবে। জোটের শীর্ষ কমান্ডার জেনারেল ক্রিস ক্যাভোলি জানান, আঞ্চলিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই মহড়া পরিচালনা করা হবে। মূলত এ সামরিক মহড়ার মাধ্যমে রাশিয়ার হামলা মোকাবিলার প্রস্তুতি নেয়া হবে। যদিও ন্যাটো তাদের ঘোষণায় সরাসরি রাশিয়ার নাম উল্লেখ করেনি।
এর আগে এত বড় মহড়া হয়েছিল ১৯৮৮ সালে স্নায়ু যুদ্ধের সময়। তখন প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার সৈনের মহড়া দিয়েছিল জোটটি।
তবে এর শীর্ষ কৌশলগত নথিতে মস্কোকে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়ার আক্রমণের হুমকিতে থাকা বাল্টিক অঞ্চলেও মহড়া পরিচালনা করবে ন্যাটো।মহড়ায় ন্যাটোভুক্ত দেশগুলো ছাড়াও, সুইডেনের সৈন্যরাও অংশ নিবে।
মস্কো কয়েক দশক ধরে তার সীমান্তের দিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। রাশিয়া সীমান্তে ন্যাটোর উপস্থিতিকে রাশিয়া নিজেদের অস্তিত্বের হুমকি হিসাবে মনে করে। চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মূল কারণ ইউক্রেনের এই জোটে যোগদানের ইচ্ছা।
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করতে যাচ্ছে ন্যাটো
কাতার ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহ থেকে শুরু করে মে মাস পর্যন্ত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করতে যাচ্ছে।
জানা যায়, মাসব্যাপী এই মহড়ায় অন্তত ৯০ হাজার সেনা অংশ নেবে। জোটের শীর্ষ কমান্ডার জেনারেল ক্রিস ক্যাভোলি জানান, আঞ্চলিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই মহড়া পরিচালনা করা হবে। মূলত এ সামরিক মহড়ার মাধ্যমে রাশিয়ার হামলা মোকাবিলার প্রস্তুতি নেয়া হবে। যদিও ন্যাটো তাদের ঘোষণায় সরাসরি রাশিয়ার নাম উল্লেখ করেনি।
এর আগে এত বড় মহড়া হয়েছিল ১৯৮৮ সালে স্নায়ু যুদ্ধের সময়। তখন প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার সৈনের মহড়া দিয়েছিল জোটটি।
তবে এর শীর্ষ কৌশলগত নথিতে মস্কোকে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়ার আক্রমণের হুমকিতে থাকা বাল্টিক অঞ্চলেও মহড়া পরিচালনা করবে ন্যাটো।মহড়ায় ন্যাটোভুক্ত দেশগুলো ছাড়াও, সুইডেনের সৈন্যরাও অংশ নিবে।
মস্কো কয়েক দশক ধরে তার সীমান্তের দিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। রাশিয়া সীমান্তে ন্যাটোর উপস্থিতিকে রাশিয়া নিজেদের অস্তিত্বের হুমকি হিসাবে মনে করে। চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মূল কারণ ইউক্রেনের এই জোটে যোগদানের ইচ্ছা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল: ০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: January 15, 2025, 2:30 am