স্টামফোর্ড কলেজ উত্তরায় দুই বছরে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হয়নি। এর ফলে কলেজের প্যানেল বন্ধ করে দিয়েছিল শিক্ষাবোর্ড। পরে শর্তসাপেক্ষে প্যানেল খুলে দেওয়ার পর ফের নানা অনিয়ম ধরা পড়েছে কলেজটিতে। এর মধ্যেই বোর্ড অনুমোদন ছাড়াই মালিকানা বদল করা হয়। এছাড়া নির্বাহী কমিটি গঠন ও শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগেও অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি। এসব অনিয়মের কারণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে সঠিক জবাব না পেলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে কলেজটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মনছুর ভূঁইঞা কলেজ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন।
শোকজ চিঠিতে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজস্ব ভবনে না গিয়ে ভাড়া বাড়িতে পাঠদান, বিধি ভঙ্গ করে নির্বাহী কমিটি গঠন ও শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া কথা বলা হয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জবাব দিতে হবে। অন্যথায় কলেজের নির্বাহী কমিটি ও পাঠদানের অনুমতি বাতিল করা হবে।
জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় এ কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফাতিনাজ ফিরোজ। তিনি ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে (বাড়ি-৫০, রোড-১৭, সেক্টর-১১, উত্তরা, ঢাকা) ঠিকানায় পাঠদানের অনুমতি নেন। শর্ত ছিল অনুমতির পর ৩ বছরের মধ্যে কলেজের নিজস্ব জমিতে ভবন নির্মাণ করতে হবে। কিন্তু ৯ বছরেও নিজস্ব ভবনে যেতে পারেনি কলেজটি। উল্টো ভাড়া বাড়িও পরিবর্তন হয়েছে বোর্ডের অনুমতি ছাড়া।
২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এই কলেজে একজনও শিক্ষার্থী ভর্তি না হওয়ায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠানটির প্যানেল বন্ধ করে দেয়। পরে কলেজের আবেদনের পর ২০২২ সালে আগস্ট মাসে তদন্ত করে ফের প্যানেল চালু করা হয় এবং পাঠদানের মেয়াদ ২০১৮ থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এরমধ্যে মালিকানা বদল করে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। এতে শিক্ষা বোর্ডের অনুমতি নেওয়া হয়নি।
তদন্তে অধ্যক্ষসহ অন্যান্য সকল শিক্ষক-কর্মচারী, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম পাওয়া গেছে। অনিয়মের বিষয়ে আরও বলা হয়, গত মার্চ মাসে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও দাতা সদস্য সম্পর্কিত বিধি ভঙ্গ করে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। যা বিধিসম্মত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটি স্থানান্তরে বিষয়ে বোর্ডের অনুমতিও নেওয়া হয়নি এবং স্থানান্তর এর জায়গায় ভাড়া বাড়িতে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
কারণ দর্শানোর নোটিশে নির্বাহী কমিটি কেন বাতিল করা হবে না মর্মে আগামী ১৫ কর্ম দিবস এবং প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন সময় শর্ত ভঙ্গ করায় কেন পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতি প্রত্যাহার করা হবে না তা সাত কর্ম দিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
২ বছরে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হয়নি স্টামফোর্ড কলেজে!
স্টামফোর্ড কলেজ উত্তরায় দুই বছরে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হয়নি। এর ফলে কলেজের প্যানেল বন্ধ করে দিয়েছিল শিক্ষাবোর্ড। পরে শর্তসাপেক্ষে প্যানেল খুলে দেওয়ার পর ফের নানা অনিয়ম ধরা পড়েছে কলেজটিতে। এর মধ্যেই বোর্ড অনুমোদন ছাড়াই মালিকানা বদল করা হয়। এছাড়া নির্বাহী কমিটি গঠন ও শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগেও অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি। এসব অনিয়মের কারণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে সঠিক জবাব না পেলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে কলেজটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মনছুর ভূঁইঞা কলেজ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন।
শোকজ চিঠিতে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজস্ব ভবনে না গিয়ে ভাড়া বাড়িতে পাঠদান, বিধি ভঙ্গ করে নির্বাহী কমিটি গঠন ও শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া কথা বলা হয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জবাব দিতে হবে। অন্যথায় কলেজের নির্বাহী কমিটি ও পাঠদানের অনুমতি বাতিল করা হবে।
জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় এ কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফাতিনাজ ফিরোজ। তিনি ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে (বাড়ি-৫০, রোড-১৭, সেক্টর-১১, উত্তরা, ঢাকা) ঠিকানায় পাঠদানের অনুমতি নেন। শর্ত ছিল অনুমতির পর ৩ বছরের মধ্যে কলেজের নিজস্ব জমিতে ভবন নির্মাণ করতে হবে। কিন্তু ৯ বছরেও নিজস্ব ভবনে যেতে পারেনি কলেজটি। উল্টো ভাড়া বাড়িও পরিবর্তন হয়েছে বোর্ডের অনুমতি ছাড়া।
২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এই কলেজে একজনও শিক্ষার্থী ভর্তি না হওয়ায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠানটির প্যানেল বন্ধ করে দেয়। পরে কলেজের আবেদনের পর ২০২২ সালে আগস্ট মাসে তদন্ত করে ফের প্যানেল চালু করা হয় এবং পাঠদানের মেয়াদ ২০১৮ থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এরমধ্যে মালিকানা বদল করে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। এতে শিক্ষা বোর্ডের অনুমতি নেওয়া হয়নি।
তদন্তে অধ্যক্ষসহ অন্যান্য সকল শিক্ষক-কর্মচারী, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম পাওয়া গেছে। অনিয়মের বিষয়ে আরও বলা হয়, গত মার্চ মাসে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও দাতা সদস্য সম্পর্কিত বিধি ভঙ্গ করে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। যা বিধিসম্মত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটি স্থানান্তরে বিষয়ে বোর্ডের অনুমতিও নেওয়া হয়নি এবং স্থানান্তর এর জায়গায় ভাড়া বাড়িতে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
কারণ দর্শানোর নোটিশে নির্বাহী কমিটি কেন বাতিল করা হবে না মর্মে আগামী ১৫ কর্ম দিবস এবং প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন সময় শর্ত ভঙ্গ করায় কেন পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতি প্রত্যাহার করা হবে না তা সাত কর্ম দিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: November 9, 2024, 7:22 pm